রাশিদুল ইসলাম: [২] বেশিরভাগ উত্তরদাতা বলেছেন যে বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাইডেন প্রশাসনের নীতিগুলি ব্যক্তিগতভাবে তাদের ক্ষতি করেছে এবং যদি তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে জয়ী হন তবে তা আর্থিক ধ্বংসের পূর্বাভাস হয়ে দাঁড়াতে পারে। ফক্স নিউজ

[৩] রোববার নিউইয়র্ক টাইমস/সিয়েনা কলেজ এবং সিবিএস/ইউগভ প্রকাশিত জরিপ অনুসারে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্ভবত তার রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বী, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হেরে যাবেন, যদি সে নির্বাচন এখন অনুষ্ঠিত হয়।

[৪] নিউইয়র্ক টাইমসের জরিপে দেখা গেছে যে ট্রাম্প ছয়টি সমালোচনামূলক ‘সুইং স্টেট’-এর মধ্যে পাঁচটিতে বাইডেনকে উল্লেখযোগ্যভাবে পেছনে ফেলেছেন। বাইডেনের চেয়ে ট্রাম্প নেভাদায় ১১-পয়েন্ট লিড এবং জর্জিয়া, অ্যারিজোনা, মিশিগান এবং পেনসিলভানিয়া জুড়ে ছোট মার্জিনে এগিয়ে রয়েছেন। শুধুমাত্র উইসকনসিন বাইডেনের পক্ষে - এবং শুধুমাত্র দুই-পয়েন্ট ব্যবধানে ট্রাম্পের চেয়ে বাইডেন এগিয়ে রয়েছেন।

[৫] উত্তরদাতাদের দুই-তৃতীয়াংশ বলেছেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভুল পথে চলেছে এবং সমস্ত জনসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠ দাবি করেছে যে বাইডেনের নীতিগুলি ব্যক্তিগতভাবে তাদের ক্ষতি করেছে। প্রায় তিন চতুর্থাংশ (৭১%) বলেছেন যে প্রেসিডেন্ট বাইডেন কার্যকরভাবে কাজ করার জন্য খুব বেশি বয়সী - তার নিজের সমর্থকদের অর্ধেকেরও বেশি সহ - ৬২% বলেছেন যে কাজের জন্য তার মানসিক সক্ষমতার তীক্ষ্ণতার অভাব রয়েছে।

[৬] দশজনের মধ্যে প্রায় ছয়জন (৫৯%) সম্ভাব্য ভোটাররা অর্থনীতিতে বাইডেনের চেয়ে ট্রাম্পকে বিশ্বাস করেন - বেশিরভাগ উত্তরদাতাদের দ্বারা ২০২৪ সালের নির্বাচনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসাবে এ বিষয়টি প্রাধান্য পায়। 

[৭] সিবিএস জরিপ ট্রাম্পকে বাইডেনের চেয়ে তিন পয়েন্টে এগিয়ে রেখেছে, এনওয়াইটি-এর ফলাফলের প্রতিধ্বনি করে যে ভোটাররা রিপাবলিকানের উপর তাদের অর্থনৈতিক আশা পোষণ করছে। জরিপে প্রায় অর্ধেক (৪৫%) বলেছেন যে ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে ফিরে আসলে আর্থিকভাবে আরও ভাল হবে। সম্পাদনা: ইকবাল খান